বুধবার (২১ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে যমুনা থেকে বের হওয়ার পথে আসিফ নজরুলের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ করেন তারা। এ সময় তারা গাড়িতে অবস্থানরত আসিফ নজরুলকে তাদের চার দফা দাবি মেনে নিতে আলটিমেটাম দেন।
নোয়াখালী প্যারামেডিক্যাল সেন্টার অ্যান্ড এনপিসি ম্যাটসের শিক্ষার্থী মো. তানবির হোসেন হৃদয় সাংবাদিকদের বলেন, ‘ডিপ্লোমা ইন মেডিক্যাল ফ্যাকাল্টি চার বছরের কোর্স শেষ করার পর একসময় তারা সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিউনিটি মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে সরকারি চাকরি করতে পারতেন।
২০১০ সাল থেকে সরকার সেটি বন্ধ করে দিয়েছে। এটা ভয়াবহ বৈষম্য। আমাদের দাবি, সরকারি চাকরিতে আমাদের জন্য পদ সৃজন করতে হবে।’তিনি বলেন, “শুধু তা-ই নয়, আমাদের জন্য উচ্চশিক্ষার পথও বন্ধ।
চাইলে আমরা উচ্চতর কোনো পড়াশোনা করতে পারি না। দ্য স্টেট মেডিক্যাল ফ্যাকাল্টি অব বাংলাদেশ বোর্ড থেকে আমাদের একসময় সার্টিফিকেট দিত। এখন বাদ দিয়ে আরেকটি নতুন বোর্ড যেটাকে ‘এলাইক বোর্ড’ বলে সেখান থেকে সার্টিফিকেট দিচ্ছে। আমরা আগের বোর্ড থেকে সার্টিফিকেট চাই।
২০ মিনিট পর দাবি পূরণের প্রতিশ্রুতি পেয়ে আইন উপদেষ্টার গাড়ি ছেড়ে দেন শিক্ষার্থীরা।