মামলায় অভিযোগ করা হয়, ৫ আগস্ট হামলাকারীরা থানায় লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে। এতে থানার গুরুত্বপূর্ণ নথি ও মামলার স্পর্শকাতর আলামত, পুলিশের যানবাহন পুড়ে গেছে। এ ছাড়া বিপুল অস্ত্র ও গোলাবারুদ লুট করা হয়। হামলায় প্রায় ৮ কোটি ৩০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম ওবায়েদুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ১৮৬০ সালের পেনাল কোড আইনের বিবিধ ধারায়, বিস্ফোরক আইনের ১৯০৮–এর ৩/৬ ধারা ও বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ সনের ১৫(৩)/২৫-ডি ধারায় নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হয় শেখ হাসিনার সরকার। এ সময় চট্টগ্রাম নগরের অন্য থানার পাশাপাশি কোতোয়ালি থানায় হামলার ঘটনা ঘটে এবং অস্ত্র লুট, ভাঙচুর করে থানা পুড়িয়ে দেওয়া হয়।