প্রথমার্ধে কোন দলই জোরালো আক্রমণ তৈরি করতে পারেনি, রক্ষন ধরে রেখে আক্রমণে যাবার চেষ্টা করেছে দু,দলই।তবে ফলাফল আনতে পারেনি।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ইয়ামালের নিখুঁত পাসে নিকো উইলিয়ামস ইংলিশ গোল রক্ষক পিকফোর্ডকে ফাঁকি দিয়ে জালে বল পাঠায়। তাতে ১-০ লিড পায় স্পেন।
গোল খেয়ে জেগে ওঠে ইংলিশ শিবির। ম্যাচের ৭৩ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাকে বেলিংহামের বাড়িয়ে দেয়া বলে ডি বক্সের বাইরে পায় কোল পালমার। তার তীব্র শট স্পেনের জাল খুঁজে পায়। স্কোর লাইন ১-১ সমতা।
নির্ধারিত সময়ের শেষ মিনিটে গোল প্রায় পেয়েই যাচ্ছিল ইংল্যান্ড। কিন্তু তিনবারের চেষ্টায়ও বল জাল খুঁজে পায়নি। প্রথমবার ঠেকান স্পেনের গোল কিপার। ডেকলান রাইসের হেড গোলরক্ষক উনাই সিমন ঝাঁপিয়ে ফেরানোর পর, ফিরতি হেড করেন মার্ক গেয়ি; কিন্তু গোললাইন থেকে মাথা দিয়েই ফিরিয়ে দেন ওলমো। সুযোগ ছিল তারপরও, কিন্তু রাইসের ফিরতি হেড হয় লক্ষ্যভ্রষ্ট।
আর শেষ হয়ে যায় ইংলিশদের স্বপ্ন।
আর স্পেনীয়রা চারবার ইউরো শিরোপা জিতে ইতিহাসের প্রথম দল হিসেবে নাম লেখালো সবচেয়ে বেশি ইউরো জয়ের রেকর্ডের পাতায়।