বিদেশি সেনাদের হাত থেকে মুক্ত হয়েছে আফগানিস্তান। দেশের মাটি থেকে বিদায় নিয়েছে বিভিন্ন দেশের সৈন্যরা। সবশেষ যুক্তরাষ্ট্র তাদের তল্পিতল্পা গুটিয়ে
যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ আফগানিস্তান থেকে বেঁচে ফিরে পা রেখেছে আরেকটি স্বাধীন দেশে। এর অনুভূতি যেন ছুঁয়ে যায় বেলজিয়ামে পা রাখা
দীর্ঘ দুই দশকের অভিযান শেষে আফগানিস্তান ছাড়ছে যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন ন্যাটো সৈন্যরা। সেই সুযোগে রাজধানী কাবুল দখলের মধ্য দিয়ে দেশটির মার্কিন
কাবুল বিমানবন্দরে জোড়া হামলার পরিকল্পনাকারীকে হত্যা করা হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। যুক্তরাষ্ট্র প্রাথমিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, তারা আইএসকেপির (আইএসআইএল-কে) পরিকল্পনাকারীর
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের বাইরে জোড়া বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মার্কিন সেনাসহ ৬০ জন নিহত হয়েছেন বলে
পুরো আফগান বাহিনীর সঙ্গে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ করা হয়েছে বলে মনে করছেন আফগানিস্তান বাহিনীর কমান্ডার সামি সাদাত। তিনি বলছেন, তালেবান বাহিনী দেশের
দুই মন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধানের নাম ঘোষণা করেছে তালেবান। মন্ত্রী দুজন অর্থ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। যদিও দেশটির সরকার এখনো গঠন করা
তালেবান যোদ্ধারা পাঁচদিন আগে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করলেও খোঁজ মিলছে না তালেবান শীর্ষ নেতা হাইবাতুল্লা আখুন্দজাদার। তিনি কোথায় তা নির্দিষ্ট
আফগানিস্তান ছাড়তে মরিয়া মানুষগুলো আটকা পড়ছেন কাবুলের মোড়ে মোড়ে। ‘তালেবান ২.০’ শাসনের শুরুতেই সশস্ত্র গোষ্ঠীটির কথা ও কাজে গরমিল পরিলক্ষিত
গোটা আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আফগান সরকারি বাহিনীর সমরাস্ত্রেরও দখল নিয়েছে তালেবানরা। এসব সমরাস্ত্র আফগান সেনাবাহিনীকে উপহার হিসেবে দিয়েছিল